এখানে রাত্রি নামে শবযাত্রার মতো গম্ভীর, সাইলেন্স। লোনলি বৃষ্টির ফোঁটাটা যখন ঝরে পড়ে ডোবার ঝিমজলে, টুপ শব্দটা মৃদঙ্গের মতো অনেকক্ষণ ইথারে বাজতে থাকে। ইউ নো, রাত্রির তখন একটা ক্যারেক্টার দাঁড়িয়ে যায়। খুব স্লোলি নড়তে থাকা কচুপাতা, একটানা ঝিঁঝিঁ, ব্যাঙ, মেহগনি বাগানের থকথকে সবুজ অন্ধকার, দেওয়ানবাড়ির হলুদ বাল্ব, ভেজা মাটির দলিত স্মেল, মনে হয়, এরা সবাই মিলে ইচ-আদার সাংসারিক গোপন কোনো কথা বলছে। ওই অন্ধকারের ভেতরে, খুব সন্তর্পণে যদি একবার ন্যুড মুডে দাঁড়াতে পারি সকলের সঙ্গে; মানে, ওরা যেভাবে লিভ করে ওদের লাইফটা—বিলিভ মি, রেইন অ্যান্ড ফরেস্টের ভাষাটা ধরে ফেলতে পারবো এক্সাক্টলি। যাদের প্রাণ আছে তাদের ভাষা আছে মাস্ট, যাদের ভাষা আছে—তাদের সাইলেন্স আমি মানি না।
ন্যাচার অ্যান্ড সাইলেন্স ভাষা শিক্ষা ইন্সটিটিউটে সাইলেন্সের ভাষা শিক্ষার একটা শর্টকোর্স করবো ভাবছি।